• মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার অবৈধ মন্ত্রীরা লাখ লাখ মানুষের অংশ নেয়া স্মরণকালের দেশের বৃহত্তম জানাজা ও চন্দ্রিমা উদ্যানে দাফন করা শহীদ জিয়াউর রহমান এর লাশ নিয়ে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে যা দেশের কোটি কোটি মানুষের মন কে বিষাক্ত করে তুলেছে। অষ্ট্রিয়া বিএনপির নেতৃবৃন্দ অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব প্রলাপ কথার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।

সীমাহীন দূর্নীতি, লুটপাট, ভোটার বিহীন নির্বাচন, শিক্ষা ব্যবস্থা ধংস, আইনের অপশাসন কে জনগণের চোখের আড়াল করতেই এসব কল্প কাহিনী প্রচার করছে। দেশের লাখো কোটি মানুষ জানে কার লাশ কোথায় আছে।প্রয়াত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) আসম হান্নান শাহ র উপস্থিতিতে চট্রগ্রামের রাঙ্গুনিয়া হতে লাশ উঠিয়ে এনে তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার থেকে নামিয়ে ছিলেন তা যদি শহীদ জিয়ার লাশ না হতো তবে সেনাপ্রধান কখনই তা নামাতে যেতেন না।
শহীদ জিয়া আওয়ামী লীগের কাছে এক সাইক্লোন এর মতো আতংকের নাম যার কারনে আওয়ামী বেসামাল হয়ে পরে।
অষ্ট্রিয়া বিএনপির নেতৃবৃন্দের পক্ষে প্রতিবাদ লিপিতে সই করেন সর্বজনাব সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান বকুল, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এছানউল্ল্যা আলমগীর, কর্মীবান্ধব নেতা হানিফ ভূইয়া, সিনিয়র নেতা কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার, সাবেক সদস্য সচিব রেজাউর রহমান পলাশ, বিএনপি নেতা মেহেদী হাসান জাহিদ, মনসুর আহমেদ, আবুল কাশেম রাসেল, রোকন তালুকদার, মোয়াজ্জেম হোসেন, শহীদুল ইসলাম, আবু সায়েম,জাফর মল্লিক, জাহিদ মোশাররফ, শামসুর রহমান প্রমুখ।